• স্থায়ী পদ্ধতি।
  • পদ্ধতি গ্রহণের তিন মাস পর থেকে নিরাপদ ও কার্যকরী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।
  • আপাত দীর্ঘমেয়াদী ঝুঁকিমুক্ত পদ্ধতি।

এনএসভি
যেসব দম্পতির কমপক্ষে দু’টি জীবিত সন্তান রয়েছে এবং দুই সন্তানের ক্ষেত্রে দ্বিতীয় বয়স ন্যূনতম এক বছর, অথবা পদ্ধতির সুবিধা-অসুবিধা জেনে বুঝে স্বামী-স্ত্রী একত্রে স্বেচ্ছায় সম্মতি দেন এবং তারা যদি ভবিষ্যতে নিশ্চিতভাবে আর কোন সন্তান নিতে না চান, তাহলে এনএসভি ঐ দম্পতির পুরুষের জন্য একটি পছন্দনীয়, নিরাপদ ও কার্যকরী জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি।

সঠিক নিয়মে এনএসভি করা হলে এটি শতকরা প্রায় ১০০ ভাগ কার্যকর।

  • যৌন ও শারীরিক শক্তি কমে না এবং সহবাসে কোন সমস্যা হয় না, আগের মতই ঠিক থাকে।
  • দীর্ঘমেয়াদি কোন পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া বা স্বাস্থ্য হানির কোনো ঝুঁকি নেই।
  • পুরুষ হরমোন শরীরে আগের মত ঠিক থাকে, কারণ অন্ডকোষ পুরুষ হরমোন আগের মত তৈরী করে থাকে। ফলে পুরুষালীভাব ঠিক থাকে।
  • এনএসভি করতে চামড়া কাটা লাগে না, ফলে সেলাইও লাগে না। খুবই অল্প সময় লাগে (৫-৭ মিনিট) এবং রক্তপাত হয় না।
  • অপারেশন পরবর্তী তেমন বিশ্রামের প্রয়োজন হয় না।